প্রিয় পাঠক লক্ষ্য করুন

Showing posts with label কৃষি তথ্য. Show all posts
Showing posts with label কৃষি তথ্য. Show all posts

Wednesday, September 7, 2011

ফুলকপি

ফুলকপি ব্রাসিকেসি পরিবারভুক্ত ব্রাসিকা অলেরাসিয়া (en:Brassica oleracea) প্রজাতির সবজিগুলোর একটি। এটি একটি বার্ষিক ফসল যা বীজের মাধ্যমে বংশবিস্তার করে। সাধারণতঃ ফুলকপির ফুল অর্থাৎ সাদা অংশটুকুই খাওয়া হয় আর সাদা অংশের চারপাশে ঘিরে থাকা ডাঁট এবং পুরু, সবুজ পাতা দিয়ে স্যুপ রান্না করা হয় অথবা ফেলে দেওয়া হয়। ফুলকপি খু...বই পুষ্টিকর একটি সবজি; এটি রান্না বা কাঁচা যে কোন প্রকারে খাওয়া যায়, আবার এটি দিয়ে আচারও তৈরি করা যায়।

পাতা দিয়ে ঘিরে থাকা সাদা অংশটুকু দেখতে ফুলের মতো বলেই ফুলকপির এমন নামকরণ। এর বৈজ্ঞানিক নাম ব্রাসিকা অলিরাসিয়া (en:Brassica oleracea), যার মধ্যে বাঁধাকপি, ব্রকলি ইত্যাদিও পড়ে, অবশ্য এরা ভিন্ন চাষ গোত্রভুক্ত।
শীতে আসে নতুনসব পরিবর্তন, পোশাকে-আশাকে সব ক্ষেত্রে। তেমনি সবজির ক্ষেত্রেও। শীতে নতুন নতুন সবজির চাষ হয়। আর এ সবজি বেশ মজাদার। শীত মৌসুমে বাজারে গেলে শীতের সবজি হিসেবে দেখতে পাবেন অনেক কিছু। তেমনি অতি পরিচিত এবং আমিষপ্রিয় একটি সবজি কপি। কপির মধ্যে ফুলকপি ও বাঁধাকপি খুবই জনপ্রিয়। মজার ব্যাপার হলো, কপি কিন্তু শাক নয়। তবুও পালং, লেটুস সবজির সে শ্রেণী বিভাগের অন্তর্ভুক্ত। কপি শীতকালীন উৎকৃষ্ট সবজি এবং সরিষা পরিবারের ব্রাসিকা প্রজাতির সবজি বলা হয়। কপির মধ্যে ফুলকপি ভূমধ্যসাগরীয় এলাকায় আদিস্থান এবং বাঁধাকপি খ্রিস্টপূর্ব ২৫০০ অব্দে ইউরোপে উৎপত্তি হয়েছে এবং গ্রিস, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস, ফ্রান্স প্রভৃতি দেশে এর প্রধান প্রধান জাত উদ্ভাবিত হয়েছে। বাংলাদেশে ফুলকপি ও বাঁধাকপি বেশি পরিচিত এবং চাষ হচ্ছে অধিক পরিমাণে। আমাদের দেশে মূলত কপি শীত মৌসুমে পাওয়া যায়। কারণ এই শীতল ও আর্দ্র জলবায়ুতে কপি চাষ হয়। কপির মধ্যে ফুলকপি দ্বিবর্ষজীবী গাছ হিসেবে গণ্য করা হলেও এর অনেক বর্ষজীবী জাতও রয়েছে। দ্বিবর্ষজীবী জাতসমূহ শীতপ্রধান অঞ্চলে জন্মে। আমাদের দেশে ইদানীং ফুলকপির শঙ্কর জাত জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এছাড়া বিভিন্ন জাতের মধ্যে রয়েছে কার্তিকা, অগ্রহায়ণী, পোষাণী, মেইন ক্রপ, ট্রপিক্যাল গ্রো-৫৫, হোয়াইট ব্যারন, আর্লিপাটনা, স্নোবল ওয়াই, সুপ্রিমাক্স, মাঘী বেনারসী, মাউন্টেন, এলাগন, রাক্ষসী, পুশা দীপনী প্রভৃতি। অন্যদিকে অসংখ্য জাতের বাঁধাকপি এদেশে চাষ হচ্ছে। তাইওয়ানের ইয়োসিন গোত্রীয় বাঁধাকপি থেকে বাংলাদেশে প্রভাতী নামের একটি জাত উদ্ভাবন করা হয়েছে। এছাড়া অন্যান্য জাতের মধ্যে রয়েছে জার্সিওয়েক ফিল্ড, চার্লসটন, কোপেনহেগেন, গ্লোরি, গ্লোল্ডেন ক্রস, স্টোনহেড, ডেনিস বলহেড, ব্রান্স উইক, ড্রামহেড, ভালগা, আলফা, হায়ভেটার প্রভৃতি। কপি অত্যন্ত সুস্বাদু ও উপাদেয় সবজি এবং যথেষ্ট পুষ্টিগুণও রয়েছে। ফুলকপিতে আমিষ, শর্করা, পটাশ ও ভিটামিন-বি যথেষ্ট পরিমাণে বিদ্যমান। ভাজি ও তরকারি হিসেবে ফুলকপি খাওয়া হয় এবং মুখরোচক সিঙ্গারা, পুরি, ফুল্লরি তৈরি হয়। অন্যদিকে বাঁধাকপিতে ভিটামিন-'ও' এবং 'সি' পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, খনিজ লবণ বিদ্যমান থাকে। ভাজি হিসেবে বাঁধাকপি প্রধান খাদ্য। তবে ইদানীং তরকারি ও সালাদ হিসেবে খাওয়া। অনেকেই কপি কাঁচা খেয়ে থাকেন। আমাদের দেশে কাঁচা কপি খাওয়া অল্প হলেও বিদেশে কিন্তু কাঁচা কপি খাওয়া হয় অনেক। কপির পুষ্টিগুণে ফুলকপির ক্ষেত্রে আধা কাপ রান্না করা ফুলকপির (৬০ গ্রাম ওজন) পুষ্টিগুণ যথাক্রমে প্রোটিন ১.৫ গ্রাম, ০.১ গ্রাম ফ্যাট, ৩ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট, ১৫ ক্যালরি এনার্জি, খনিজ পদার্থ ২৩ মিলিগ্রাম, ০.৫ মিলিগ্রাম আয়রন, ১১ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ১৫২ মিলিগ্রাম পটাশিয়াম এবং ৭ মিলিগ্রাম ম্যাগনেশিয়াম পাওয়া যায়।
ফুলকপি চাষ
বাংলাদেশে ১৯৯৬-৯৭ সালে মোট ১০ হাজার হেক্টর জমিতে ফুলকপি চাষাবাদ হয় এবং উৎপাদন হয় প্রায় ৭৬ হাজার টন। আমাদের দেশে চাষকৃত ফুলকপি অধিকাংশই সংকর জাতের এবং বিদেশ থেকে আমদানিকৃত যা স্থানীয় আবহাওয়ায় বীজ উৎপাদন করে না। ঠাণ্ডা ও আর্দ্রতা জলবায়ুতে ফুলকপির ভাল ফলন পাওয়া যায়। সেচ ও পানি নিষ্কাশনের সুবিধা আছে এমন ধরনের সব মাটিতে ফুলকপির চাষ ভাল হয়। আমাদের দেশে মাঘী, অগ্রহায়ণী, পৌষালী, বারি ফুলকপি-১, ২ ইত্যাদি বিভিন্ন জাতের ফুলকপি পাওয়া যায়। ফুলকপি বপনের উপযুক্ত সময় হল আগষ্ট ও সেপ্টেম্বর। প্রতি শতকে বীজের পরিমাণ দুই গ্রাম। বীজতলার জন্য ৩ ×১ মিটার মাপের ১৫ সে.মি. উঁচু বেড তৈরি করলে ভাল হয়। বীজতলার উপরের স্তরে ১:১ অনুপাতে পচা গোবর/আবর্জনা সার এবং দো-আঁশ মাটির মিশ্রণ ছড়িয়ে দিতে হবে। এরপর তিন-চার সপ্তাহ পলিথিন দিয়ে মাটি ঢেকে রেখে শোধনের পর পাঁচ সে. মি. দূরে দূরে লাইনে ছিটিয়ে ১০ গ্রাম বীজ বুনতে হবে। অতিবৃষ্টি ও রোদের ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য উপরে পলিথিন বা চাটাইয়ের আচ্ছাদন দিতে হবে। ১০ দিন পর দ্বিতীয় বীজতলায় পাঁচ সে.মি. পর পর সারি করে দুই সে.মি. দূরে দূরে শেষ বিকেলে স্থানানস্তর করতে হবে। দ্বিতীয় বীজতলায় চারা স্থানানস্তরের পাঁচ দিন পর বীজতলার চারায় প্রতি ১০ লিটার পানির সাথে ৩০ গ্রাম সোহাগা মিশিয়ে স্প্রে করা অত্যাবশ্যক।

সার ব্যবহার: পচা গোবর জমি তৈরির সময় ৫০ কেজি দিতে হবে। প্রতি শতকে ইউরিয়া শেষ চাষের সময় ২৫০ গ্রাম, তার ২০ দিন পর ৫০০ গ্রাম এবং ৩৫ দিন পর ২৫০ গ্রাম। টিএসপি শেষ চাষের সময় ৭০০ গ্রাম দিতে হবে। এমপি শেষ চাষের সময় ২০০ গ্রাম, ২০ দিনপর ৩০০ গ্রাম এবং ৩৫ দিন পর ২০০ গ্রাম। জিপসাম জমি তৈরির সময় ৪০০ গ্রাম দিতে হবে। জিংক সালফেট শেষ চাষের পর ৪০ গ্রাম এবং সোহাগা শেষ চাষের সময় ৪০ গ্রাম।

২৫ থেকে ৩০ দিন বয়সের চারা সারি থেকে সারি ৫০ সে.মি. (২০ ইঞ্চি) এবং চারা থেকে চারা ৪০ সে.মি. (১৬ ইঞ্চি) দূরত্ব বজায় রেখে রোপণ করতে হবে। প্রথম ও দ্বিতীয়বার সার উপরি প্রয়োগের পর পরই সারির দু'পাশের মাটি আলগা করে গাছের গোড়ায় তুলে দিতে হবে। এতে সেচ ও নিষ্কাশন উভয় কাজে সুবিধা হবে। চারা রোপণের ৪৫ দিন পর কপি সংগ্রহ করতে হয়। শতকে ৬০-৮০ কেজি আর একরে ৬ থেকে ৮ টন ফুলকপি জন্মে।

আবশ্যকীয় কার্যাবলী:
১. পানি নিষ্কাশন সুবিধাযুক্ত উঁচু জমিতে চাষ করতে হবে।
২. আগাছা দমন করতে হবে।
৩. সেচ ও নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রাখতে হবে।
৪. রোগ-বালাই দমনে উপযুক্ত ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে।
৫. অবশ্যই সোহাগা ব্যবহার করতে হবে। ৬. সঠিক বয়সের সুস্থ ও সবল চারা স্থানান-র, পরিমিত সার, সেচ ও অন্যান্য অন্তবর্তীকালীন পরিচর্যা সঠিক সময় ও নিয়ম অবশ্যই সম্পাদন করতে হবে।
কেঁচো সার দিলে ফুলকপি ভালো হয়

ফুলকপি প্রজাতির বিচারে দুই রকম। ইউরোপিয়ান এবং এশিয়ান টাইপ। প্রথম টাইপে কম তাপমাত্রায় ফুল হয়। দ্বিতীয় টাইপে বেশি তাপমাত্রায় ফুল তৈরি হয়। সেপ্টেম্বর থেকে নভেম্বরের মধ্যে ফুল পেতে হলে এশীয় টাইপ এবং পরবর্তী সময়ের জন্য ইউরোপিয়ান টাইপ রোপণ করতে হবে।

বীজ বপন ও চারা তৈরি : ঝুরঝুরে মাটি তৈরি করে প্রতি এক বর্গমিটার জায়গায় এক ঝুড়ি পচা গোবর সার প্রয়োগ করতে হবে। কেঁচো সার প্রয়োগ করলে চারার বৃদ্ধি ভালো হয়। রাসায়নিক সার বীজতলায় প্রয়োগ না করলেও চলবে।

মাটির ভেতরে থাকা ছত্রাক বিনাশ করতে ছত্রাকনাশক ব্যবহার করা দরকার। সে ক্ষেত্রে জমি বীজতলা তৈরির ১৫ দিন আগে থেকে প্লাস্টিক দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে, যাতে ভেতরের তাপমাত্রা বের হতে না পারে। সেপ্টেম্বর মাসে বীজতলা মাটি থেকে ১৫ সেন্টিমিটার উঁচুতে তৈরি করতে হবে। বিঘাপ্রতি ৪০ থেকে ৭০ গ্রাম বীজ দরকার।
বীজ লাইন করে রোপণ করলে চারা সুস্থ ও সবল হয়। একটি চারা থেকে অন্যটির দূরত্ব হওয়া দরকার পাঁচ থেকে সাত সেন্টিমিটার। বীজ ফেলার পাঁচ থেকে সাত সপ্তাহ পর চারা মূল জমিতে রোপণের উপযুক্ত হয়ে যায়। গোড়া পচা রোগ থেকে চারাকে রক্ষা করতে ডায়াথেন এস-৪৫-এর ০.২ শতাংশ দ্রবণ দিয়ে মাটি ভিজিয়ে নিতে হবে।
মূল জমিতে বিঘাপ্রতি দুই টন গোবর সার প্রয়োগ করতে হবে। জমি তৈরির সময়ে ১৫ কেজি ইউরিয়া, ৬০ কেজি ফসফেট ও ১০ কেজি পটাশ সার প্রয়োগ করতে হবে। রোপণের আগে গোড়া অনুখাদ্যের দ্রবণে ভিজিয়ে নিলে বৃদ্ধি ভালো হয়।

জমি তৈরি করার সময় ১৫ কেজি ইউরিয়া প্রয়োগ করতে হবে। অবশিষ্ট ইউরিয়া উপরি প্রয়োগ করতে হবে। সার জমিতে ছড়িয়ে না দিয়ে গাছের গোড়ার চারপাশে দিতে হবে।
অনুখাদ্যের অভাব মেটাতে চারা অবস্থায় গাছে ০.৩ শতাংশ বোরন স্প্রে করা যেতে পারে অথবা দেড় থেকে দুই কেজি বোরন মূল জমিতে স্প্রে করা যেতে পারে।

পরিচর্যা : মাটি বেশি শুকনো হয়ে গেলে হালকা সেচ দিতে হবে। ঘাসের উপদ্রব হলে চারা রোপণের আগে তা তুলে ফেলতে হবে। ফুলকপির নানা রকমের শারীরবৃত্তীয় উপসর্গ দেখা দিতে পারে, এর মধ্যে পাতা লম্বা হয়ে যাওয়া, ছোট ফুল, ফুল না আসা, ভ্যাদভেদে রোগ অন্যতম। বাদামি রোগ হয় বোরনের অভাবে।
মলিবডেনামের অভাবে পাতা সরু ও লম্বা হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে বোরন দেওয়ার পদ্ধতি আগেই বলা হয়েছে।
ফুলকপিতে বেশ কয়েকটি ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়াঘটিত রোগ দেখা যায়। এর মধ্যে ধসা রোগ, ক্লাব রট, ডাউনি মিলডিউ, পাতা পচা রোগ উল্লেখযোগ্য।

ধসা রোগ ঠেকাতে ডায়াযেন এম-৪৫-এর ০.২ শতাংশ দ্রবণে মাটি ভিজিয়ে নিতে হবে। পাতা পচা রোগ ঠেকাতে ব্যাকটেরিয়ানাশক দিয়ে বীজ শোধন করে নিতে হয়। এক ধরনের মাছির শুককীট রয়েছে যারা শিকড় খেয়ে ফেলে। এতে গাছ শুকিয়ে যায়। এ ধরনের সমস্যা হলে ম্যালাথিয়ন ০.০২ শতাংশ দ্রবণ স্প্রে করতে হবে।




ফসল : চারা রোপণের ৭০ থেকে ৮০ দিন পর ফসল সংগ্রহ করা যায়। ঠিকঠাকমতো চাষ করতে পারলে বিঘাপ্রতি দুই থেকে তিন টন ফুল পাওয়া যায়। শংকর প্রজাতির ক্ষেত্রে বিঘাপ্রতি সাত থেকে আট টন ফুল পাওয়া সম্ভব।

Monday, June 20, 2011

বর্ষাকালে কৃষকের করণীয়

বাড়ির আঙ্গিনায় বা সামান্য পরিমাণ আবাদি জমিতে বর্ষাকালে ডাঁটা, পটোল, কাঁকরোল, বরবটি, ঝিঙে, চিচিংগা, শসা, খিরা, ওলকচু, সজনে ডাঁটা, কচুরলতি ইত্যাদি চাষ করতে পারেন। শাকের মধ্যে এ সময় লাল শাকও চাষ করা যাবে। বর্ষায় চারদিক পানিতে ভরে ওঠে। অবিরাম বর্ষণে পথঘাটও ডুবে যায়। বর্ষাকালে বিভিন্ন রোগব্যাধির প্রাদুর্ভাব দেখা দিতে পারে। বর্ষায় সর্বত্র আবহাওয়া ভেজা ও স্যাঁতসেঁতে থাকে। এ ধরনের পরিবেশে পশুপাখি রোগাক্রান্ত হতে পারে। বর্ষাকালে এমনিতেই খাদ্যের অভাব হয়ে থাকে। অপরদিকে খাদ্য যদি যথাযথভাবে সংরক্ষণ না করা যায় তাহলে এসবের গুণগত মান নষ্ট হতে পারে। বর্ষার পানিতে অনেকক্ষণ ভিজলেও গরু, মহিষ, ছাগল ও ভেড়ার রোগাক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। বর্ষাকালে গোয়ালঘর অস্বাস্থ্যকর হতে পারে। এজন্য গোয়ালঘর বানানোর সময় যেন তা উঁচু স্থানে স্থাপিত হয়—এ দিকটি বিশেষভাবে খেয়াল রেখে উঁচু স্থানে গোয়ালঘর বানিয়ে নেবেন। আরেকটা বিষয় মনে রাখবেন, গবাদিপশু কাদা ও স্যাঁতসেঁতে স্থানে রাখবেন না। অস্থাস্থ্যকর পরিবেশে গবাদিপশুর শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। এ কারণে যে কোনো সময় গবাদিপশু সংক্রামক বা অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তাই বর্ষাকালে গবাদিপশু ও পাখি সংরক্ষণে বিশেষ যত্নবান হবেন। 

নির্বাচিত বিষয়গুলো দেখুন

Labels

মাসের পঠিত শীর্ষ দশ

 

জোনাকী | অনলাইন লাইব্রেরী © ২০১১ || টেমপ্লেট তৈরি করেছেন জোনাকী টিম || ডিজাইন ও অনলাইন সম্পাদক জহির রহমান || জোনাকী সম্পর্কে পড়ুন || জোনাকীতে বেড়াতে আসার জন্য ধন্যবাদ