অসম্পূর্ণ কিংবা আমরা যাকে বলি কাঁচা ঘুম, তা যদি ভেঙে যায় তাহলে সেটি স্মৃতিশক্তির জন্য বিপর্যয় বয়ে আনে। কারণ, স্মৃতিশক্তি গঠনের জন্য নিবিড় ঘুম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ইঁদুরের ওপর দ্য প্রসেডিংস অব দ্য ন্যাশনাল একাডেমি অব সায়েন্সের পরিচালিত এক গবেষণায় এ তথ্য উঠে এসেছে। গবেষকরা মনে করছেন, এখন হয়তো আলঝেইমার্সসহ স্মৃতিশক্তির সমস্যাগুলো ব্যাখ্যা করা সহজ হবে। বিবিসি
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দেখেছেন, বিচ্ছিন্ন বা ভেঙে যাওয়া ঘুম প্রাণীর স্মৃতিশক্তি গঠনে বাধা সৃষ্টি করে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট গবেষকরা বলেছেন, হঠাত্ করে ঘুম ভেঙে গেলে একটি প্রাণী তার অনেক পরিচিত বস্তু চিনতে পারে না।
ব্রিটিশ স্লিপ সোসাইটির সাবেক চেয়ারম্যান ঘুম বিশেষজ্ঞ নেইল স্ট্যানলি বলেছেন, গভীর ঘুমের সময় মস্তিষ্ক সারা দিনের ঘটনাবলি মূল্যায়ন করে এবং কোন বিষয়টি স্মৃতিতে সংরক্ষিত রাখবে তা ঠিক করে।
গবেষকরা যে কৌশল প্রয়োগ করে বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন সেটি হচ্ছে অপটোজেনেটিকস। মস্তিষ্কের যে অংশ ঘুমানো এবং জেগে ওঠার বিষয়টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, গবেষকরা সে ধরনের কোষকেই লক্ষ্যবস্তু করে গবেষণা চালান। তারা ঘুমন্ত ইঁদুরের মস্তিষ্কে সরাসরি আলোক তরঙ্গ পাঠান। পরে তাদের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নিবিড় ঘুম ভেঙে যাওয়ায় তাদের মস্তিষ্কে প্রভাব পড়েছে।
গবেষণাপত্রে প্রধান গবেষক ড. লুইস ডি লেসা বলেন, নিবিড় ঘুম না হলে তা স্মৃতিশক্তির ওপর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি করে, যা আলঝেইমার্স এবং বার্ধক্যজনিত অন্যান্য সমস্যার সঙ্গে জড়িত। ভেঙে যাওয়া ঘুম মানুষকে মদে আসক্ত করে তুলতে পারে। তবে পুরো বিষয়টি নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। কারণ, যে বিষয়গুলো গবেষণায় উঠে এসেছে, তার প্রত্যক্ষ অনেক প্রমাণ হাতে নেই।
ব্রিটিশ লাং ফাউন্ডেশনের যোগাযোগ বিষয়ক পরিচালক মিরান্ডা ওয়াটসন বলেছেন, স্লিপ ডিজঅর্ডার বা ঘুমে বিঘ্ন ঘটা যে মারাত্মক ক্ষতিকর তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এটা আগে থেকেই জানা। অনেক কারণেই নিবিড় ঘুমে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম হলো শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ। এ রোগ যাদের রয়েছে ঘুমের সময় তাদের শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে। তাই একটানা ঘুম তাদের পক্ষে সম্ভব হয় না। এ কারণে স্মৃতিশক্তি কমে যেতে পারে।
স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা দেখেছেন, বিচ্ছিন্ন বা ভেঙে যাওয়া ঘুম প্রাণীর স্মৃতিশক্তি গঠনে বাধা সৃষ্টি করে। প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট গবেষকরা বলেছেন, হঠাত্ করে ঘুম ভেঙে গেলে একটি প্রাণী তার অনেক পরিচিত বস্তু চিনতে পারে না।
ব্রিটিশ স্লিপ সোসাইটির সাবেক চেয়ারম্যান ঘুম বিশেষজ্ঞ নেইল স্ট্যানলি বলেছেন, গভীর ঘুমের সময় মস্তিষ্ক সারা দিনের ঘটনাবলি মূল্যায়ন করে এবং কোন বিষয়টি স্মৃতিতে সংরক্ষিত রাখবে তা ঠিক করে।
গবেষকরা যে কৌশল প্রয়োগ করে বিষয়টি নিশ্চিত হয়েছেন সেটি হচ্ছে অপটোজেনেটিকস। মস্তিষ্কের যে অংশ ঘুমানো এবং জেগে ওঠার বিষয়টিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে, গবেষকরা সে ধরনের কোষকেই লক্ষ্যবস্তু করে গবেষণা চালান। তারা ঘুমন্ত ইঁদুরের মস্তিষ্কে সরাসরি আলোক তরঙ্গ পাঠান। পরে তাদের আচরণ পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, নিবিড় ঘুম ভেঙে যাওয়ায় তাদের মস্তিষ্কে প্রভাব পড়েছে।
গবেষণাপত্রে প্রধান গবেষক ড. লুইস ডি লেসা বলেন, নিবিড় ঘুম না হলে তা স্মৃতিশক্তির ওপর নেতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি করে, যা আলঝেইমার্স এবং বার্ধক্যজনিত অন্যান্য সমস্যার সঙ্গে জড়িত। ভেঙে যাওয়া ঘুম মানুষকে মদে আসক্ত করে তুলতে পারে। তবে পুরো বিষয়টি নিয়ে আরও গবেষণার প্রয়োজন রয়েছে। কারণ, যে বিষয়গুলো গবেষণায় উঠে এসেছে, তার প্রত্যক্ষ অনেক প্রমাণ হাতে নেই।
ব্রিটিশ লাং ফাউন্ডেশনের যোগাযোগ বিষয়ক পরিচালক মিরান্ডা ওয়াটসন বলেছেন, স্লিপ ডিজঅর্ডার বা ঘুমে বিঘ্ন ঘটা যে মারাত্মক ক্ষতিকর তাতে অবাক হওয়ার কিছু নেই। এটা আগে থেকেই জানা। অনেক কারণেই নিবিড় ঘুমে ব্যাঘাত ঘটতে পারে। এর মধ্যে অন্যতম হলো শ্বাস-প্রশ্বাসজনিত রোগ। এ রোগ যাদের রয়েছে ঘুমের সময় তাদের শ্বাস বন্ধ হয়ে আসে। তাই একটানা ঘুম তাদের পক্ষে সম্ভব হয় না। এ কারণে স্মৃতিশক্তি কমে যেতে পারে।
সূত্র : আমার দেশ
No comments:
Post a Comment