প্রযুক্তির ক্রমাগত অগ্রযাত্রার সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাচ্ছে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনযাত্রা। এই অগ্রযাত্রার সঙ্গে সঙ্গে ভবিষ্যতের বিমানের অবস্থা কেমন হবে সেটা প্রকাশ করল বিমান নির্মাতা কোম্পানি এয়ারবাস। গত ১৩ জুন লন্ডনে এই বিমানের বিষয়ে জানায় এয়ারবাস। আপাতত তাদের এই ভবিষ্যতের সীমা ২০৫০ সাল অব্দি।
এয়ারবাস ওই সময়ের বিমানের যে চেহারাটা তুলে ধরছে সেটা হলো ওইসময়ে বিমানের ভেতরে থাকবে ভার্চুয়াল গলফ খেলার ব্যবস্থা, নিঃশ্বাসের সঙ্গে ভিটামিনসমৃদ্ধ বাতাস টেনে নেবেন যাত্রীরা। এই বিমানে প্রচলিত কেবিনের পরিবর্তে থাকবে বিশেষ প্যাসেঞ্জার জোন। এর মধ্যে একটি জোন হলো ইন্টারেকটিভ জোন। এই জোনে ভার্চুয়াল প্রজেকশনের মাধ্যমে যাত্রীরা নিজেদের ইচ্ছেমত সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম বেছে নিতে পারবেন। এর মধ্যে হলোগ্রাফিক গেমিং থেকে ভার্চুয়াল পোশাক বদলানোর ঘর পর্যন্ত সবই থাকবে।
বিমান ভ্রমণের সময় মোটামুটি গোটা বিশ্বটাই যাত্রীদের সঙ্গে থাকবে। বিমানের ভেতরের দেয়ালের রং আলোর পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাবে। এই বিমানের হলোগ্রাফিক পর্দা ও অন্যান্য বিনোদন চলার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি উত্পাদন করা হবে যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রা থেকে। বিমানে বসেই বাড়িতে থাকা সন্তানদের ঘুমপাড়ানি গল্প শোনাতে পারবেন তাদের বাবা-মা। এয়ারবাস জানায়, এই বিমানের দেয়াল হবে বুদ্ধিমান। এটা দরকার মতো বিমানের ভেতরকার তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করবে। এছাড়া এটা যে কোনো সময় পুরোপুরি স্বচ্ছ হয়ে যেতে পারবে। তখন যাত্রীরা বিমানের বাইরে তাদের চারপাশটা পুরোপুরি দেখতে পারবেন। তবে এয়ারবাস এই বিমানের জন্য যেসব প্রযুক্তির কথা বলছে, তার অনেক বর্তমানে থাকলেও বিমানের স্বচ্ছ দেয়াল কীভাবে তৈরি করা হবে সেটা তারা ব্যাখ্যা করেনি।
এয়ারবাসের ভাইস প্রেসিডেন্ট চার্লস চ্যাম্পিয়ন বলেন, আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, ২০৫০ সালের যাত্রীরা অনেক বেশি আরামদায়ক ভ্রমণ প্রত্যাশা করবেন। তবে তারা সব বিলাসিতার পাশাপাশি পরিবেশের বিষয়েও সচেতন থাকতে চাইবেন। বিভিন্ন প্যাসেঞ্জার জোনে ভাগ করার ফলে এ বিমান ভ্রমণের সময় যাত্রীরা তাদের গন্তব্যে পৌঁছানোর পাশাপাশি নতুন আবিষ্কারের রোমাঞ্চকর অনুভূতিও টের পাবেন।
সূত্র : আমার দেশ
এয়ারবাস ওই সময়ের বিমানের যে চেহারাটা তুলে ধরছে সেটা হলো ওইসময়ে বিমানের ভেতরে থাকবে ভার্চুয়াল গলফ খেলার ব্যবস্থা, নিঃশ্বাসের সঙ্গে ভিটামিনসমৃদ্ধ বাতাস টেনে নেবেন যাত্রীরা। এই বিমানে প্রচলিত কেবিনের পরিবর্তে থাকবে বিশেষ প্যাসেঞ্জার জোন। এর মধ্যে একটি জোন হলো ইন্টারেকটিভ জোন। এই জোনে ভার্চুয়াল প্রজেকশনের মাধ্যমে যাত্রীরা নিজেদের ইচ্ছেমত সামাজিক যোগাযোগের বিভিন্ন মাধ্যম বেছে নিতে পারবেন। এর মধ্যে হলোগ্রাফিক গেমিং থেকে ভার্চুয়াল পোশাক বদলানোর ঘর পর্যন্ত সবই থাকবে।
বিমান ভ্রমণের সময় মোটামুটি গোটা বিশ্বটাই যাত্রীদের সঙ্গে থাকবে। বিমানের ভেতরের দেয়ালের রং আলোর পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে পাল্টে যাবে। এই বিমানের হলোগ্রাফিক পর্দা ও অন্যান্য বিনোদন চলার জন্য প্রয়োজনীয় শক্তি উত্পাদন করা হবে যাত্রীদের শরীরের তাপমাত্রা থেকে। বিমানে বসেই বাড়িতে থাকা সন্তানদের ঘুমপাড়ানি গল্প শোনাতে পারবেন তাদের বাবা-মা। এয়ারবাস জানায়, এই বিমানের দেয়াল হবে বুদ্ধিমান। এটা দরকার মতো বিমানের ভেতরকার তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করবে। এছাড়া এটা যে কোনো সময় পুরোপুরি স্বচ্ছ হয়ে যেতে পারবে। তখন যাত্রীরা বিমানের বাইরে তাদের চারপাশটা পুরোপুরি দেখতে পারবেন। তবে এয়ারবাস এই বিমানের জন্য যেসব প্রযুক্তির কথা বলছে, তার অনেক বর্তমানে থাকলেও বিমানের স্বচ্ছ দেয়াল কীভাবে তৈরি করা হবে সেটা তারা ব্যাখ্যা করেনি।
এয়ারবাসের ভাইস প্রেসিডেন্ট চার্লস চ্যাম্পিয়ন বলেন, আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, ২০৫০ সালের যাত্রীরা অনেক বেশি আরামদায়ক ভ্রমণ প্রত্যাশা করবেন। তবে তারা সব বিলাসিতার পাশাপাশি পরিবেশের বিষয়েও সচেতন থাকতে চাইবেন। বিভিন্ন প্যাসেঞ্জার জোনে ভাগ করার ফলে এ বিমান ভ্রমণের সময় যাত্রীরা তাদের গন্তব্যে পৌঁছানোর পাশাপাশি নতুন আবিষ্কারের রোমাঞ্চকর অনুভূতিও টের পাবেন।
সূত্র : আমার দেশ
No comments:
Post a Comment