ইন্টারভিউয়ে সব প্রশ্নের উত্তর সঠিক এবং টু দ্য পয়েন্টে দেয়ার পাশাপাশি বডি ল্যাঙ্গুয়েজ নিয়েও কিন্তু আপনাকে যথেষ্ট সতর্ক থাকতে হবে। তা না হলে ছোটখাটো বদাভ্যাসের জন্য আসন্ন চাকরির লিস্ট থেকে আপনার নাম বাদ পড়ে যেতে পারে। তাই ইন্টারভিউ বোর্ডে বডি ল্যাঙ্গুয়েজ সম্পর্কে খেয়াল রাখুন।
ইন্টারভিউয়ের আগের দিন রাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়াই ভালো। তাহলে পরের দিন সকালে উঠলে আপনার মধ্যে রিফ্লেশিং গ্লো কাজ করবে, যা বোর্ডে আপনাকে ইমপ্রেশন তৈরি করতে সাহায্য করবে।
ইন্টারভিউয়ের দিন প্রয়োজনের থেকে অনেকটা বেশি সময় হাতে নিয়ে বেরনোই ভালো। বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার আগেই আপনার মুভমেন্ট দেখে আপনার প্রতি সবার একটা ধারণা জন্ম হয়। তাই ইন্টারভিউ রুমে দাঁড়ানো এবং বসার ভঙ্গিমা নিয়েও আপনাকে খুব সচেতন থাকতে হবে।
১. আপনাকে বসতে না বলা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।
২. বসার সময় শব্দ করে চেয়ার টেনে বসবেন না।
৩. সিটে বসার সময় স্ট্রেট হয়ে বসবেন এবং হাত দুটোকে চেয়ারের হাতলের ওপর রাখুন। টেবিলের ওপর না রাখাই ভালো। তাহলে কোন কিছু বোঝাতে হাত দুটোকে চট করে ব্যবহার করতে পারবেন।
৪. বোর্ডের কোন কথার সঙ্গে আপনি একমত হলে অবশ্যই মাথা নেড়ে সমর্থন করবেন এবং সেই সঙ্গে সোজা হয়ে বসে বিষয়টিতে আপনার উৎসাহ ও আগ্রহের প্রকাশ করতে পারেন।
৫. যিনি প্রশ্ন করছেন, সব সময় তার চোখের দিকে তাকিয়ে সোজা উত্তর দেবেন। এতে আপনার আগ্রহ ও তার প্রতি সম্মান প্রকাশ পাবে। কিন্তু অন্য সময় এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবেন না।
৬. কলম কিংবা জামার বোতাম নিয়ে নাড়াচাড়া করবেন না।
৭. কোন প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারলে মাথা চুলকাবেন না বা মুখে হাত দেবেন না।
৮. অনেকের পা নাড়ানোর অভ্যাস আছে, নার্ভাস হলে এটা আরো বেড়ে যায়।
৯. বোর্ডে ঢুকে একেবারে নীরব থাকতে হবে তা কিন্তু নয়। কথা বলতে বলতে অল্প বিস্তর হাসলে গম্ভীর পরিবেশ অনেক সহজ ও স্বাভাবিক হয়ে যাবে এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে আপনার প্রতি একটা পজিটিভ ধারণা তৈরি হবে।
ইন্টারভিউয়ের আগের দিন রাতে তাড়াতাড়ি শুয়ে পড়াই ভালো। তাহলে পরের দিন সকালে উঠলে আপনার মধ্যে রিফ্লেশিং গ্লো কাজ করবে, যা বোর্ডে আপনাকে ইমপ্রেশন তৈরি করতে সাহায্য করবে।
ইন্টারভিউয়ের দিন প্রয়োজনের থেকে অনেকটা বেশি সময় হাতে নিয়ে বেরনোই ভালো। বোর্ডে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার আগেই আপনার মুভমেন্ট দেখে আপনার প্রতি সবার একটা ধারণা জন্ম হয়। তাই ইন্টারভিউ রুমে দাঁড়ানো এবং বসার ভঙ্গিমা নিয়েও আপনাকে খুব সচেতন থাকতে হবে।
১. আপনাকে বসতে না বলা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকতে হবে।
২. বসার সময় শব্দ করে চেয়ার টেনে বসবেন না।
৩. সিটে বসার সময় স্ট্রেট হয়ে বসবেন এবং হাত দুটোকে চেয়ারের হাতলের ওপর রাখুন। টেবিলের ওপর না রাখাই ভালো। তাহলে কোন কিছু বোঝাতে হাত দুটোকে চট করে ব্যবহার করতে পারবেন।
৪. বোর্ডের কোন কথার সঙ্গে আপনি একমত হলে অবশ্যই মাথা নেড়ে সমর্থন করবেন এবং সেই সঙ্গে সোজা হয়ে বসে বিষয়টিতে আপনার উৎসাহ ও আগ্রহের প্রকাশ করতে পারেন।
৫. যিনি প্রশ্ন করছেন, সব সময় তার চোখের দিকে তাকিয়ে সোজা উত্তর দেবেন। এতে আপনার আগ্রহ ও তার প্রতি সম্মান প্রকাশ পাবে। কিন্তু অন্য সময় এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকবেন না।
৬. কলম কিংবা জামার বোতাম নিয়ে নাড়াচাড়া করবেন না।
৭. কোন প্রশ্নের উত্তর না দিতে পারলে মাথা চুলকাবেন না বা মুখে হাত দেবেন না।
৮. অনেকের পা নাড়ানোর অভ্যাস আছে, নার্ভাস হলে এটা আরো বেড়ে যায়।
৯. বোর্ডে ঢুকে একেবারে নীরব থাকতে হবে তা কিন্তু নয়। কথা বলতে বলতে অল্প বিস্তর হাসলে গম্ভীর পরিবেশ অনেক সহজ ও স্বাভাবিক হয়ে যাবে এবং ইন্টারভিউ বোর্ডে আপনার প্রতি একটা পজিটিভ ধারণা তৈরি হবে।
সূত্র : দৈনিক পূর্বকোণ
No comments:
Post a Comment