প্লাটিপাস নামে মজার একটি প্রাণী আছে। প্রাণীটিকে মজার বলছি এ কারণে যে, চেহারা-সুরত দেখে যে কারও কাছে মনে হবে এ প্রাণীটির শরীরে নিজের কিছুই নেই। সবকিছুই সে কোনো না কোনো প্রাণীর কাছ থেকে ধার নিয়ে নিজেকে সাজিয়ে তুলেছে।
কেন প্লাটিপাস নামের প্রাণীটিকে এমন অপবাদ দেয়া হলো এবার সে কথা বলা যাক। এ লেখাটির সঙ্গে ছবি তো ছাপা হয়েছে। আমি বলে যাচ্ছি প্লাটিপাস কার কাছ থেকে কী ধার করেছে। তোমরা ছবির সঙ্গে মিলিয়ে নাও।
প্লাটিপাসের ঠোঁট আর মাথা হাঁসের মতো। ঠোঁট হাঁসের সঙ্গে শত ভাগ মিলে যায় বলে প্লাটিপাসকে বাংলায় হংসচঞ্চু বলা হয়, মানে হাঁসের ঠোঁট। এই তো গেল ঠোঁটের কথা। এবার বলা যাক লেজের কথা। ওদের লেজ হুবহু বিভারের মতো। আর শরীর? শরীরটা যেন ধার করেছে ভোঁদরের কাছ থেকে। শরীরের রং বানরের মতো লালচে খয়েরি। আর সারা শরীরে পশম রয়েছে বিড়ালের মতো। পা দুটো বড়ো আকৃতির ইঁদুরের মতো হলেও তাতে ধারাল নখ রয়েছে। এই নখগুলো পাখিদের নখের মতো। অবাক হয়ে যাওয়ার মতো ব্যাপার না?
জোড়াতালি দেয়া এ প্রাণীটির বৈজ্ঞানিক নাম হলো অরনিথোরিনকাস অ্যানাটিনাস।
কেন প্লাটিপাস নামের প্রাণীটিকে এমন অপবাদ দেয়া হলো এবার সে কথা বলা যাক। এ লেখাটির সঙ্গে ছবি তো ছাপা হয়েছে। আমি বলে যাচ্ছি প্লাটিপাস কার কাছ থেকে কী ধার করেছে। তোমরা ছবির সঙ্গে মিলিয়ে নাও।
প্লাটিপাসের ঠোঁট আর মাথা হাঁসের মতো। ঠোঁট হাঁসের সঙ্গে শত ভাগ মিলে যায় বলে প্লাটিপাসকে বাংলায় হংসচঞ্চু বলা হয়, মানে হাঁসের ঠোঁট। এই তো গেল ঠোঁটের কথা। এবার বলা যাক লেজের কথা। ওদের লেজ হুবহু বিভারের মতো। আর শরীর? শরীরটা যেন ধার করেছে ভোঁদরের কাছ থেকে। শরীরের রং বানরের মতো লালচে খয়েরি। আর সারা শরীরে পশম রয়েছে বিড়ালের মতো। পা দুটো বড়ো আকৃতির ইঁদুরের মতো হলেও তাতে ধারাল নখ রয়েছে। এই নখগুলো পাখিদের নখের মতো। অবাক হয়ে যাওয়ার মতো ব্যাপার না?
জোড়াতালি দেয়া এ প্রাণীটির বৈজ্ঞানিক নাম হলো অরনিথোরিনকাস অ্যানাটিনাস।
সূত্র : আমার দেশ
No comments:
Post a Comment