সেদিন ছিল মেজ আপুর মেহেদি রাত (গায়ে হলুদ)। সুতরাং বাড়িতে অনেক অতিথি (মেহমান) এসেছে। সেইসঙ্গে অতিথি হিসেবে এসেছে সেজ আপু ও বড় ভাইয়ার অনেক ফ্রেন্ড। সব মিলে অনুষ্ঠান খুব মজায় কেটেছে। হঠাত্ আপুর বান্ধবী নিপু আপুর মাথাব্যথা ওঠায় সে বাসায় এসেই কোনো কাঁথা না পেয়ে ওর সাদা ওড়নাটা গায়ে জড়িয়েই ঘুমিয়ে পড়ে। অনেকক্ষণ পরে অনুষ্ঠান শেষ হলো। এবার বাসায় ফিরে সবাই যার যার মতো ঘুমাতে যাচ্ছে। ভাইয়ার এক ফ্রেন্ড ‘পিউ’ ভাইয়া কিন্তু কোলবালিশ ছাড়া ঘুমাতে পারে না, তাই সে কোলবালিশ খুঁজতে খুঁজতে নিপু আপু যে রুমে ঘুমিয়েছে, ওই রুমে ঢুকল। লাইট অফ ছিল। সে আর লাইট জ্বালানোর প্রয়োজন মনে করল না। কারণ অন্যরুম থেকে আলো আসছে। সেই আলোতে নিপু আপুকে ঠিক কোল-বালিশ মনে হলো পিউ ভাইয়ার। আর তাই সে নিপু আপুকে কোলবালিশ মনে করেই তাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমিয়ে পড়ল। সকালে বড় ভাইয়া পিউ ভাইয়াকে ঘুম থেকে ডাকতে গেল। ভাইয়ার ডাকে নিপু আপুরও ঘুম ভেঙে গেল।
তখন নিপু আপু তো রাগে আর লজ্জায় একেবারে শেষ, আর এদিকে পিউ ভাইয়ার অবস্থা হলো কি, সে তো লজ্জায় একেবারে নির্বাক। আর এ ঘটনা শোনার পর সবার যেন ভিমরুল পড়ার পরের অবস্থা। অর্থাত্ লাফিং গ্যাস তীব্র মাত্রায় বেড়ে গেল। এরপর তখন থেকে আমরা নিপু আপুকে ডাকি হাসির কোলবালিশ
তখন নিপু আপু তো রাগে আর লজ্জায় একেবারে শেষ, আর এদিকে পিউ ভাইয়ার অবস্থা হলো কি, সে তো লজ্জায় একেবারে নির্বাক। আর এ ঘটনা শোনার পর সবার যেন ভিমরুল পড়ার পরের অবস্থা। অর্থাত্ লাফিং গ্যাস তীব্র মাত্রায় বেড়ে গেল। এরপর তখন থেকে আমরা নিপু আপুকে ডাকি হাসির কোলবালিশ
No comments:
Post a Comment