রিকশা কি ?
সংজ্ঞা : এটা মূলত এটা তিন চাক্কার এক বাহন , খুবই আস্তে চলে , গায়ে প্রচুর বাতাস লাগে ।
রিকশা ভাড়া করার টিপস :-
রিকশা ভাড়া করা খুবই কঠিন ব্যাপার । একটা রিকশা ভাড়া করার জন্য আপনাকে কতগুলো বিষয় এর উপর তীক্ষ্ণ নজর দিতে হবে।
১. আপনি কোথায় যাবেন ?
২. রিকশায় উঠার সময়।
৩. পরিবেশ ভেদে রিকশার সহজলভ্যতা ।
৪. রিকশা চড়ার জন্য আপনার মত উৎসুক লোকের সংখ্যা।
এখন ধরেন উপরোক্ত বিষয়গুলো আপনি বিবেচনা করে ভাড়া নির্ধারণ করলেন ২০ টাকা । এখন আপনি কিভাবে এই ভাড়া রিকশায় চড়বেন , তার টিপস ।
হার হার ভান পদ্ধতি :
এই পদ্ধতিতে আপনি রিকশাওয়ালার কাছে হারার ভান করবেন । দেখবেন রিকশাওয়ালা খুসি হবে এবং ২০০ মাইল স্পিডে রিকশা টানবে ।উপায় – আপনার নির্ধারিত ভাড়া বিশ । আপনি রিকশা ওয়ালাকে প্রশ্ন করলেন কত যাবা , উত্তর আসল ২৫ বা ৩০ । এখন আপনি বলেন , মাথা খারাপ , ১৫ যাবা । তখন রিকশা ওয়ালা বলবে – “না” । এবার আপনি অফার করবেন - ২০, দেখবেন খুসি মনে রিকশাওয়ালা মেনে নিবে। (তবে রিকশাওয়ালা ট্যারা মার্কা হলে ১০০% ফেইল )
বদদোয়া পদ্ধতি :
এটা প্রতারণার সামিল।আপনি রিকশা ওয়ালা বললেন যাবা , সে বলল “না , যাব না” । এবার বদদোয়া দেন “আমি বদদোয়া দিলাম আর একটা ভাড়াও তুমি আজকে পাবা না” । আমি মাঝখানে মজার করার জন্য এ পদ্ধতি ব্যবহার করতাম । অবাক হয়ে লক্ষ করতাম রাজি হয়ে যাচ্ছে ।কিন্তু মনটা তাদের খারাপ হত। বন্ধুরা হাসতে হাসতে শেষ । তার পর বুঝলাম কারো রিজীক নিয়ে খেলা করা উচিত না ।
বিরক্ত বিরক্ত বিরক্ত পদ্ধতি :
এই পদ্ধতি যখন খুব কম রিকশা থাকে তখন কাজ দেয়। একটা রিকশা টার্গেট করবেন । এবং প্রতি ২৫ সে: অন্তর অন্তর তাকে যেতে অনুরোধ করবেন । হয় ওই রিকশাওয়ালা যাবে নয়তো পালাবে।
সাম্য অবস্থা :
এই পদ্ধতিতে আপনি এমন কিছু বলবেন যাতে , এ কথা প্রকাশ পায় যে , যে ভাড়া টা দিচ্ছেন সেটা উপযুক্ত । আমার প্রিয় লাইন “এইটা আপনার জন্যও কম না , আমার জন্য বেশি না , এর বেশি হলে আমি যাব না”। রিকশাওয়ালা কখনও যদি রাজনীতি না করে থাকে তাহলে অবশ্যই যাবে ।
অবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ : রিকশাওয়ালা জাত ট্যারা হলে হন্টনই উত্তম ।
অপদেশ : রিকশাতে চড়ার সময় যখন একটু উচু জায়গা আসে তখন যাত্রীর নেমে যাওয়া উচিত ।
এর পরেও যদি রিকশা ঠিক করতে না পারেন ।(তিন হাত লম্বা দীর্ঘ নিশ্বাস ) আমার মত রিকশাওয়ালার ভাড়াটাই মেনে নেন ।
সংজ্ঞা : এটা মূলত এটা তিন চাক্কার এক বাহন , খুবই আস্তে চলে , গায়ে প্রচুর বাতাস লাগে ।
রিকশা ভাড়া করার টিপস :-
রিকশা ভাড়া করা খুবই কঠিন ব্যাপার । একটা রিকশা ভাড়া করার জন্য আপনাকে কতগুলো বিষয় এর উপর তীক্ষ্ণ নজর দিতে হবে।
১. আপনি কোথায় যাবেন ?
২. রিকশায় উঠার সময়।
৩. পরিবেশ ভেদে রিকশার সহজলভ্যতা ।
৪. রিকশা চড়ার জন্য আপনার মত উৎসুক লোকের সংখ্যা।
এখন ধরেন উপরোক্ত বিষয়গুলো আপনি বিবেচনা করে ভাড়া নির্ধারণ করলেন ২০ টাকা । এখন আপনি কিভাবে এই ভাড়া রিকশায় চড়বেন , তার টিপস ।
হার হার ভান পদ্ধতি :
এই পদ্ধতিতে আপনি রিকশাওয়ালার কাছে হারার ভান করবেন । দেখবেন রিকশাওয়ালা খুসি হবে এবং ২০০ মাইল স্পিডে রিকশা টানবে ।উপায় – আপনার নির্ধারিত ভাড়া বিশ । আপনি রিকশা ওয়ালাকে প্রশ্ন করলেন কত যাবা , উত্তর আসল ২৫ বা ৩০ । এখন আপনি বলেন , মাথা খারাপ , ১৫ যাবা । তখন রিকশা ওয়ালা বলবে – “না” । এবার আপনি অফার করবেন - ২০, দেখবেন খুসি মনে রিকশাওয়ালা মেনে নিবে। (তবে রিকশাওয়ালা ট্যারা মার্কা হলে ১০০% ফেইল )
বদদোয়া পদ্ধতি :
এটা প্রতারণার সামিল।আপনি রিকশা ওয়ালা বললেন যাবা , সে বলল “না , যাব না” । এবার বদদোয়া দেন “আমি বদদোয়া দিলাম আর একটা ভাড়াও তুমি আজকে পাবা না” । আমি মাঝখানে মজার করার জন্য এ পদ্ধতি ব্যবহার করতাম । অবাক হয়ে লক্ষ করতাম রাজি হয়ে যাচ্ছে ।কিন্তু মনটা তাদের খারাপ হত। বন্ধুরা হাসতে হাসতে শেষ । তার পর বুঝলাম কারো রিজীক নিয়ে খেলা করা উচিত না ।
বিরক্ত বিরক্ত বিরক্ত পদ্ধতি :
এই পদ্ধতি যখন খুব কম রিকশা থাকে তখন কাজ দেয়। একটা রিকশা টার্গেট করবেন । এবং প্রতি ২৫ সে: অন্তর অন্তর তাকে যেতে অনুরোধ করবেন । হয় ওই রিকশাওয়ালা যাবে নয়তো পালাবে।
সাম্য অবস্থা :
এই পদ্ধতিতে আপনি এমন কিছু বলবেন যাতে , এ কথা প্রকাশ পায় যে , যে ভাড়া টা দিচ্ছেন সেটা উপযুক্ত । আমার প্রিয় লাইন “এইটা আপনার জন্যও কম না , আমার জন্য বেশি না , এর বেশি হলে আমি যাব না”। রিকশাওয়ালা কখনও যদি রাজনীতি না করে থাকে তাহলে অবশ্যই যাবে ।
অবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণ : রিকশাওয়ালা জাত ট্যারা হলে হন্টনই উত্তম ।
অপদেশ : রিকশাতে চড়ার সময় যখন একটু উচু জায়গা আসে তখন যাত্রীর নেমে যাওয়া উচিত ।
এর পরেও যদি রিকশা ঠিক করতে না পারেন ।(তিন হাত লম্বা দীর্ঘ নিশ্বাস ) আমার মত রিকশাওয়ালার ভাড়াটাই মেনে নেন ।
No comments:
Post a Comment