আমরা জীবন অনেক সময় এমন কিছু সমস্যার মুখোমুখি হই যেখান থেকে সঠিক সমাধান বের করে তার বাস্তবায়ন করার বেশ কঠিন হয়ে দাঁড়ায়। সমাধান জানা থাকা সত্তেও আমরা তার ঠিক করতে পারি না। তাই এই পোস্ট এ বলবো কোন কোন পরিস্থিতে আপনি পড়লে কি রকম ব্যবস্থা নিতে পারেন।
•বাসায় আপনার আব্বা জেনে গিয়েছেন যে আপনি কাউকে না জানিয়ে বিয়ে করে ফেলেছেন
এটা অনেক কঠিন এক ব্যাপার। তবে সমাধান করা যাবে। কিন্তু সমাধান করতে গেলে হিতে বিপরীত ও হতে পারে। আপনাকে ত্যায্য করাও হতে পারে। তাই আপনার আব্বার কাছে যেয়ে পুরো ঘটনা খুলে বলুন। এখানে কিছুটা তাকে ইমোশনাল করে ফেলুন। মনে রাখবেন তাকে আপনি গলাতে না পারলে আপনার বিপদ আছে। আর আপনার বাবা যদি বেশ হাসিখুসি মাইন্ড এর হয় তাহলে তেমন কোন সমস্যা হয়ত হবে না।
•আপনার বন্ধুরা আপনাকে ধরেছে যে জন্মদিন এ খাওয়াতে হবে
এটা বেশ টাকা পয়সা খরচ এর ব্যাপার। ইদানিং মানুষজন বেশ চতুর হয়ে গিয়েছে তাই সহজেই ধরতে পারে যে কারো মনের কথা। তাই খাওয়াবেন না এদিন এই কথা সরাসরি বলবেন না। তাদের কে বলতে পারেন যে আপনি তাদের আপনার বাসায় খাওয়াবেন তবে এখন না। বাসায় কাজের মানুষ এখন নাই। আসলে তারপর জানাবেন তাদের।
•পুরোনো বন্ধুদের সাথে একটা গেট টু গেদার করেছেন তবে কয়েকজন বন্ধুকে বাদ দিয়ে
এ অবস্থায় পরেছেন এরকম অনেকেই আছেন। এখানে আমি সব সময় যেটা করি সবার সাথে সমান ভাবে মেশার চেষ্টা করি। সবাই তো আর এক রকম না। তারপর ও যতটুকু পারা যায় মিশুন সবার সাথে। এতে করে সবাই যেমন আপনাকে পছন্দ করবে তেমনি কদর ও বাড়বে। দেখা যাবে ইউনিভার্সিটির কোন গ্রুপ এর সাথে আপনি ছিলেন না কিন্তু ভাল একটা সম্পর্ক ছিল তারা যখন এরকম একটা আয়োজন করবে তখন আপনাকেও ডাকতে পারে সাথে থাকার জন্য। আপনাকে অনেকেই এ সময় দোষারোপ করতে পারে যে তাদের কেন বলা হয় নাই তাদেরকে। তখন আপনি বলতে পারেন যে এটা আপনি আয়োজন করেন নাই। আপনাকে তারা যেতে বলেছে তাই আমি গিয়েছেন।
•অফিস এর একটা ফাইল আটকে রাখা হয়েছে কোন সরকারি অফিসে। কারণ তারা............।।
ঘুষ ছাড়া সেই ফাইল আপনি যে পাবেন না সেটা একরকম নিশ্চিত। কি করবেন?? আপনি তো আর ঘুষ দেন না। এ ক্ষেত্রে মুন্না ভাই টাইপ কিছু একটা করতে পারেন। যা একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। গায়ের জামাকাপড় জুতা মোজা খুলে দিয়ে দিবেন। অসাধারণ একটা ব্যাপার হবে। বাস্তবে হয়ত কেউ এরকম এখন ও করে নাই। তবে এরকম কিছু একটা করা শুরু হলে হয়ত ঘুষ দেয়া নেয়া কমে যেতে পারে।
•যদি দেখেন বাবা আর মা ২ পক্ষ নিয়েছে
প্রায়ই দেখা যায় যে পরিবারের ২ জনের মধ্যে ঝগড়া। আর এর ফলে শুরু হয় দলাদলি যাকে বলা হয় ঘরোয়া রাজনিতি। বাবা টানছে আপনাকে তার দিকে আবার আপনার মা ও চাচ্ছে আপনি তার পক্ষে থাকবেন। খুব কঠিন এক পরিস্থিতি। তখন আপনি সাহস করে বলে দিবেন আপনি কারো দলে না। আপনি নিরপেক্ষ।
•পরীক্ষায় ফেল করেছেন এখন স্যার আপনার বাবাকে দেখা করতে বলেছেন
মহা ঝামেলার বিষয় আর খানিকটা সম্মানহানী এর ব্যাপার আপনার বাবার জন্য। যদি আপনি সবসময় এরকম ফলাফল করেন তাহলে তো আরো খারাপ অবস্থা কিন্তু যারা প্রথমবার জীবনে করেছেন এরকম তাদের কাছে ব্যাপারটা অন্যরকম। যারা নিয়মিত ফেল করছেন আর বাবা মা কে স্কুল থেকে ডাকা হচ্ছে তাদের জন্য বলছি আপনার বাসা থেকে কাউকে নিয়ে যাইয়েন না। পারলে কোন বড় ভাইকে ম্যানেজ করুন আর স্কুল / কলেজ এ পাঠান।
•আপনার প্রেমিকা আপনাকে এখন সময় দেয় না / আচরণ সন্দেহমূলক
যা দিনকাল পরেছে তাতে দেখা যাচ্ছে একজনের উপর এখন কেউ সারাজীবন নির্ভর করতে চায় না। বাজারে অনেক অপশন আছে সেখান থেকে বাছাই করে নেয়া আর কি!!! তাই আপনাকে বলছি বাস্তবতাকে বুঝতে শিখুন। আপনার প্রেমিকা যেটা পারে আপনি তা কেন পারবেন না?? একজনের জন্য তো আপনি আপনার সারাজীবন নষ্ট করতে পারে না। আর আপনার ভালবাসা যদি সে বুঝতেই না পারলো তাহলে তার কি মুল্য থাকল?? তাই কিছু কাজ করুন। প্রেমিকা আপনার সাথে আগের মত আচরণ না করলে বা সন্দেহমূলক আচরণ করলে তার উপর নজর রাখুন কিছুদিন। তারপর চুরান্ত ভাবে ফলাফল টানুন।
•ক্রিকেট খেলতে গিয়ে অন্য বাড়ির গ্লাস ভেঙ্গে ফেলেছেন
এ অবস্থায় আমি মনে করি সরাসরি সেই বাসায় যেয়ে পরিস্তিতি টাকে শান্ত করা আপনার দ্বায়িত্ব। কারণ পরে এটা নিয়ে ক্যাচাল হতে পারে আর আপনাকে চিনে রাখতে পারে সেই বাসার মানুষজন। তাই তাদের কাছে যেয়ে দুঃখ প্রকাশ করুন আর তাদের ক্ষতি পুষিয়ে দিবেন এটা বলে আসুন। এটা যদি আপনি করেন তাহলে দেখা যাবে তারা আপনার উপর খুশি হয়ে গেল আর আপনার কাছ থেকে তারা কোন টাকা পয়সা নিল না।
•প্রেমিকা / প্রেমিক যদি বলে পালিয়ে বিয়ে করতে
পরিবারকে না জানিয়ে নিজেদের খেয়াল খুশি মত অনেকেই আছেন যারা বিয়ে করে ফেলেন। এর ফলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন আপনার না চাইলেও পরতে হয়। নানা রকম আইনি জটিলতায় অনেকে জড়িয়ে পরেন। তাই পরিবারকে না জানিয়ে কখনও এত বড় ডিসিশন নিতে যাবেন না। বরং কৌশলে এ ব্যাপার টাকে পাশ কাটিয়ে ফেলুন।
•অফিস এ আজকে অনেক কাজ আছে কিন্তু এ দিকে প্রেমিকা ডাকছে দেখা করার জন্য
এ পরিস্থিতিতে দেখা না করলে নিশ্চিত থাকেন যে আপনার উপর দিয়ে ঝড় আসতে বেশি সময় লাগবে না। তাই ১০ মিনিট এর জন্য হলেও তার সাথে সময় করে দেখা করুন আপনার অফিস এর আশেপাশে কোন খাবার এর দোকানে। কারণ ১ মাস কথা বন্ধ থাকার চেয়ে ১০ মিনিট দেখা করে মনের শান্তি আনুন।
•বাবা বিয়ে দিতে চাচ্ছেন আপনি পাশ করে বের হওয়ার পর পর ই (ছেলেদের ক্ষেত্রে)
ছাত্র থাকা অবস্থায় কখনই বিয়ে করতে যাবেন না। যদি মনে করেন সমস্যা কি, শুখেই তো থাকবো। এটা চিন্তা করা যাবে না। কারণ সুখ টা সে ক্ষেত্রে ক্ষণস্থায়ী হওয়ার চান্স আছে। তাই পাশ করে বের হওয়ার পর কমপক্ষে ৪/৫ বছর পর বিয়ে করুন। আপনার এই সুন্দর পরিকল্পনার কথা আপনার বাবাকে বুঝিয়ে বলুন যতই সে আপনাকে ইমোশনাল প্রেসার দিক। কারণ যদি ভুল করেন তাহলে সারাজীবন পস্তাতে হবে।
•প্রেমিকার ইমোশনাল ব্লাকমেইল কে নিয়ন্ত্রণে রাখুন
আপনার প্রেমিকার ইমোশনকে গুরুত্ব দেয়ার চেষ্টা করুন। তবে সেটা যেন মাত্রাতিরিক্ত না হয় এ ব্যাপারে খেয়াল রাখুন। দেখা গেল যে সে আপনাকে একটা কাজ করতে বলেছে কিন্তু আপনি সময় এর অভাবে করেন নি। সে ক্ষেত্রে তার রাগ করাটা নরমাল। কিন্তু সে নিয়ে সে যদি সমানে কান্না কাটি করে কিংবা রাগারগি করে কিংবা ঘুমের ঔষুধ খেয়ে ফেলে কয়েকটা তাহলে এসব কখনই আপনি লাই দিবেন না। আপনি যদি লাই / প্রশ্রয় দেন তাকে তাহলে ভবিষ্যতে আপনাকে সাইজে আনার প্রধান হাতিয়ার হবে এটাই। আর এ অবস্থায় পড়তে না চাইলে প্রথম থেকেই আপনাকে সজাগ থাকতে হবে।
•বাসায় আপনার আব্বা জেনে গিয়েছেন যে আপনি কাউকে না জানিয়ে বিয়ে করে ফেলেছেন
এটা অনেক কঠিন এক ব্যাপার। তবে সমাধান করা যাবে। কিন্তু সমাধান করতে গেলে হিতে বিপরীত ও হতে পারে। আপনাকে ত্যায্য করাও হতে পারে। তাই আপনার আব্বার কাছে যেয়ে পুরো ঘটনা খুলে বলুন। এখানে কিছুটা তাকে ইমোশনাল করে ফেলুন। মনে রাখবেন তাকে আপনি গলাতে না পারলে আপনার বিপদ আছে। আর আপনার বাবা যদি বেশ হাসিখুসি মাইন্ড এর হয় তাহলে তেমন কোন সমস্যা হয়ত হবে না।
•আপনার বন্ধুরা আপনাকে ধরেছে যে জন্মদিন এ খাওয়াতে হবে
এটা বেশ টাকা পয়সা খরচ এর ব্যাপার। ইদানিং মানুষজন বেশ চতুর হয়ে গিয়েছে তাই সহজেই ধরতে পারে যে কারো মনের কথা। তাই খাওয়াবেন না এদিন এই কথা সরাসরি বলবেন না। তাদের কে বলতে পারেন যে আপনি তাদের আপনার বাসায় খাওয়াবেন তবে এখন না। বাসায় কাজের মানুষ এখন নাই। আসলে তারপর জানাবেন তাদের।
•পুরোনো বন্ধুদের সাথে একটা গেট টু গেদার করেছেন তবে কয়েকজন বন্ধুকে বাদ দিয়ে
এ অবস্থায় পরেছেন এরকম অনেকেই আছেন। এখানে আমি সব সময় যেটা করি সবার সাথে সমান ভাবে মেশার চেষ্টা করি। সবাই তো আর এক রকম না। তারপর ও যতটুকু পারা যায় মিশুন সবার সাথে। এতে করে সবাই যেমন আপনাকে পছন্দ করবে তেমনি কদর ও বাড়বে। দেখা যাবে ইউনিভার্সিটির কোন গ্রুপ এর সাথে আপনি ছিলেন না কিন্তু ভাল একটা সম্পর্ক ছিল তারা যখন এরকম একটা আয়োজন করবে তখন আপনাকেও ডাকতে পারে সাথে থাকার জন্য। আপনাকে অনেকেই এ সময় দোষারোপ করতে পারে যে তাদের কেন বলা হয় নাই তাদেরকে। তখন আপনি বলতে পারেন যে এটা আপনি আয়োজন করেন নাই। আপনাকে তারা যেতে বলেছে তাই আমি গিয়েছেন।
•অফিস এর একটা ফাইল আটকে রাখা হয়েছে কোন সরকারি অফিসে। কারণ তারা............।।
ঘুষ ছাড়া সেই ফাইল আপনি যে পাবেন না সেটা একরকম নিশ্চিত। কি করবেন?? আপনি তো আর ঘুষ দেন না। এ ক্ষেত্রে মুন্না ভাই টাইপ কিছু একটা করতে পারেন। যা একটা দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে। গায়ের জামাকাপড় জুতা মোজা খুলে দিয়ে দিবেন। অসাধারণ একটা ব্যাপার হবে। বাস্তবে হয়ত কেউ এরকম এখন ও করে নাই। তবে এরকম কিছু একটা করা শুরু হলে হয়ত ঘুষ দেয়া নেয়া কমে যেতে পারে।
•যদি দেখেন বাবা আর মা ২ পক্ষ নিয়েছে
প্রায়ই দেখা যায় যে পরিবারের ২ জনের মধ্যে ঝগড়া। আর এর ফলে শুরু হয় দলাদলি যাকে বলা হয় ঘরোয়া রাজনিতি। বাবা টানছে আপনাকে তার দিকে আবার আপনার মা ও চাচ্ছে আপনি তার পক্ষে থাকবেন। খুব কঠিন এক পরিস্থিতি। তখন আপনি সাহস করে বলে দিবেন আপনি কারো দলে না। আপনি নিরপেক্ষ।
•পরীক্ষায় ফেল করেছেন এখন স্যার আপনার বাবাকে দেখা করতে বলেছেন
মহা ঝামেলার বিষয় আর খানিকটা সম্মানহানী এর ব্যাপার আপনার বাবার জন্য। যদি আপনি সবসময় এরকম ফলাফল করেন তাহলে তো আরো খারাপ অবস্থা কিন্তু যারা প্রথমবার জীবনে করেছেন এরকম তাদের কাছে ব্যাপারটা অন্যরকম। যারা নিয়মিত ফেল করছেন আর বাবা মা কে স্কুল থেকে ডাকা হচ্ছে তাদের জন্য বলছি আপনার বাসা থেকে কাউকে নিয়ে যাইয়েন না। পারলে কোন বড় ভাইকে ম্যানেজ করুন আর স্কুল / কলেজ এ পাঠান।
•আপনার প্রেমিকা আপনাকে এখন সময় দেয় না / আচরণ সন্দেহমূলক
যা দিনকাল পরেছে তাতে দেখা যাচ্ছে একজনের উপর এখন কেউ সারাজীবন নির্ভর করতে চায় না। বাজারে অনেক অপশন আছে সেখান থেকে বাছাই করে নেয়া আর কি!!! তাই আপনাকে বলছি বাস্তবতাকে বুঝতে শিখুন। আপনার প্রেমিকা যেটা পারে আপনি তা কেন পারবেন না?? একজনের জন্য তো আপনি আপনার সারাজীবন নষ্ট করতে পারে না। আর আপনার ভালবাসা যদি সে বুঝতেই না পারলো তাহলে তার কি মুল্য থাকল?? তাই কিছু কাজ করুন। প্রেমিকা আপনার সাথে আগের মত আচরণ না করলে বা সন্দেহমূলক আচরণ করলে তার উপর নজর রাখুন কিছুদিন। তারপর চুরান্ত ভাবে ফলাফল টানুন।
•ক্রিকেট খেলতে গিয়ে অন্য বাড়ির গ্লাস ভেঙ্গে ফেলেছেন
এ অবস্থায় আমি মনে করি সরাসরি সেই বাসায় যেয়ে পরিস্তিতি টাকে শান্ত করা আপনার দ্বায়িত্ব। কারণ পরে এটা নিয়ে ক্যাচাল হতে পারে আর আপনাকে চিনে রাখতে পারে সেই বাসার মানুষজন। তাই তাদের কাছে যেয়ে দুঃখ প্রকাশ করুন আর তাদের ক্ষতি পুষিয়ে দিবেন এটা বলে আসুন। এটা যদি আপনি করেন তাহলে দেখা যাবে তারা আপনার উপর খুশি হয়ে গেল আর আপনার কাছ থেকে তারা কোন টাকা পয়সা নিল না।
•প্রেমিকা / প্রেমিক যদি বলে পালিয়ে বিয়ে করতে
পরিবারকে না জানিয়ে নিজেদের খেয়াল খুশি মত অনেকেই আছেন যারা বিয়ে করে ফেলেন। এর ফলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন আপনার না চাইলেও পরতে হয়। নানা রকম আইনি জটিলতায় অনেকে জড়িয়ে পরেন। তাই পরিবারকে না জানিয়ে কখনও এত বড় ডিসিশন নিতে যাবেন না। বরং কৌশলে এ ব্যাপার টাকে পাশ কাটিয়ে ফেলুন।
•অফিস এ আজকে অনেক কাজ আছে কিন্তু এ দিকে প্রেমিকা ডাকছে দেখা করার জন্য
এ পরিস্থিতিতে দেখা না করলে নিশ্চিত থাকেন যে আপনার উপর দিয়ে ঝড় আসতে বেশি সময় লাগবে না। তাই ১০ মিনিট এর জন্য হলেও তার সাথে সময় করে দেখা করুন আপনার অফিস এর আশেপাশে কোন খাবার এর দোকানে। কারণ ১ মাস কথা বন্ধ থাকার চেয়ে ১০ মিনিট দেখা করে মনের শান্তি আনুন।
•বাবা বিয়ে দিতে চাচ্ছেন আপনি পাশ করে বের হওয়ার পর পর ই (ছেলেদের ক্ষেত্রে)
ছাত্র থাকা অবস্থায় কখনই বিয়ে করতে যাবেন না। যদি মনে করেন সমস্যা কি, শুখেই তো থাকবো। এটা চিন্তা করা যাবে না। কারণ সুখ টা সে ক্ষেত্রে ক্ষণস্থায়ী হওয়ার চান্স আছে। তাই পাশ করে বের হওয়ার পর কমপক্ষে ৪/৫ বছর পর বিয়ে করুন। আপনার এই সুন্দর পরিকল্পনার কথা আপনার বাবাকে বুঝিয়ে বলুন যতই সে আপনাকে ইমোশনাল প্রেসার দিক। কারণ যদি ভুল করেন তাহলে সারাজীবন পস্তাতে হবে।
•প্রেমিকার ইমোশনাল ব্লাকমেইল কে নিয়ন্ত্রণে রাখুন
আপনার প্রেমিকার ইমোশনকে গুরুত্ব দেয়ার চেষ্টা করুন। তবে সেটা যেন মাত্রাতিরিক্ত না হয় এ ব্যাপারে খেয়াল রাখুন। দেখা গেল যে সে আপনাকে একটা কাজ করতে বলেছে কিন্তু আপনি সময় এর অভাবে করেন নি। সে ক্ষেত্রে তার রাগ করাটা নরমাল। কিন্তু সে নিয়ে সে যদি সমানে কান্না কাটি করে কিংবা রাগারগি করে কিংবা ঘুমের ঔষুধ খেয়ে ফেলে কয়েকটা তাহলে এসব কখনই আপনি লাই দিবেন না। আপনি যদি লাই / প্রশ্রয় দেন তাকে তাহলে ভবিষ্যতে আপনাকে সাইজে আনার প্রধান হাতিয়ার হবে এটাই। আর এ অবস্থায় পড়তে না চাইলে প্রথম থেকেই আপনাকে সজাগ থাকতে হবে।
No comments:
Post a Comment