হযরত উবাদা ইবনুস সামিত (রা.)। অসীম সাহসী সৈনিকের নাম। তিনি ছিলেন আল্লাহর সৈনিক। সূর্যের আলো চাঁদের আলো চোখে দেখা যায়। কিন্তু হৃদয়ের আলোতো আর দেখা যায় না। অনুভব করা যায়। সে রকম আলো ঝলমল একটি হৃদয় তার।
বয়স কতইবা হবে। সবেমাত্র কৈশোর থেকে যৌবনে। অসংখ্য পাপের হাতছানি। কিন্তু তার নেই অন্য খেয়াল। তিনি ছিলেন বীর মুজাহিদ। তিনি তখন দাঁড়িয়ে গেছেন প্রশান্তির বৃক্ষের ছায়াতলে। বৃক্ষটির নাম ‘ইসলাম।’ যখনই তার কানে এসেছে মুহাম্মদ (সা.)-এর কথা, তখনই তিনি সাড়া দিলেন। ইসলামের প্রথমে যে কয়েকজন সাহাবী ছিলেন, তিনি ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। আকাবার প্রথম শপথে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন।
বয়স কতইবা হবে। সবেমাত্র কৈশোর থেকে যৌবনে। অসংখ্য পাপের হাতছানি। কিন্তু তার নেই অন্য খেয়াল। তিনি ছিলেন বীর মুজাহিদ। তিনি তখন দাঁড়িয়ে গেছেন প্রশান্তির বৃক্ষের ছায়াতলে। বৃক্ষটির নাম ‘ইসলাম।’ যখনই তার কানে এসেছে মুহাম্মদ (সা.)-এর কথা, তখনই তিনি সাড়া দিলেন। ইসলামের প্রথমে যে কয়েকজন সাহাবী ছিলেন, তিনি ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। আকাবার প্রথম শপথে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন।
বাড়ি ফিরে গেলে মায়ের হাজার প্রশ্ন, কোথায় ছিলি? কিভাবে ছিলি? কিন্তু তিনি মায়ের মুখের দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে ছিলেন। মাকে বললেন, তার আলোর সন্ধানের কথা। মায়ের বুঝতে বাকী রইল না। তিনিও ইসলাম গ্রহণ করলেন। তার খুবই অন্তরঙ্গ ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল কাব ইবনে আজরা। বন্ধুটি ছিল অমুসলিম। তার বাড়িতে ছিল বড় এক মূর্তি। এক পা দুপা করে এগিয়ে তিনি বন্ধুর বাড়ি গেলেন এবং মূর্তি ভেঙে ফেললেন। কাব হতবাক হলেন বন্ধুর আচরণে। তখন তিনি বললেন সেই রহমতের কথা। কাব মুগ্ধ হয়ে ইসলাম গ্রহণ করলেন।
হযরত উবাদা ইবনুস সামিত (রা.) বদর, উহুদ, খন্দকসহ সকল যুদ্ধে রাসূল (সা.)-এর সাথে সক্রিয়ভাবে অংশ গ্রহণ করেন। তিনি ছিলেন নক্ষত্র সম বা তার চেয়ে অধিক উজ্জ্বল। তিনি একজন শিক্ষেত ও সম্মানিত সাহাবী।সূত্র : সাপ্তাহিক সোনার বাংলা
No comments:
Post a Comment