এক. ব্যক্তিগত গোপন (প্রাইভেসি) সেটিং সম্পর্কে জানা
আপনি দীর্ঘদিন ফেসবুক ব্যবহার করলেও নিজের গোপন সেটিং সম্পর্কে ধারণা না-ও থাকতে পারে। এমন অনেকেই আছেন, যারা কখনও এই অপশনটিতে প্রবেশ করেননি। কিন্তু ফেসবুকে নিজের তথ্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে গোপন সেটিং সম্পর্কে জানা জরুরি।
এজন্য প্রথমেই নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে হবে। এরপর ওপরে ডান দিকে অ্যাকাউন্ট মেন্যুতে ক্লিক করে প্রাইভেসি সেটিংয়ে আবার ক্লিক করতে হবে। প্রাইভেসি সেটিং পেজটি এলে সেটিং টেবিল থেকে কাস্টমাইজ সেটিংয়ে ক্লিক করতে হবে। এখন নির্ধারণ করুন, বন্ধু, বন্ধুর বন্ধু অথবা সবার সঙ্গে কী কী এবং কোন কোন তথ্য আপনি শেয়ার করতে চান অথবা চান না।
এখানেই শেষ নয়। এরপর ভিউ সেটিংয়ে ক্লিক করুন। এখন দেখতে পাবেন অন্যরা আপনার ফেসবুকের পেজটি কেমন দেখতে পাবেন। এভাবে নিজের কোন ধরনের তথ্য আপনি শেয়ার করতে চান, তা সহজেই নির্ধারণ করতে পারবেন।
আপনি দীর্ঘদিন ফেসবুক ব্যবহার করলেও নিজের গোপন সেটিং সম্পর্কে ধারণা না-ও থাকতে পারে। এমন অনেকেই আছেন, যারা কখনও এই অপশনটিতে প্রবেশ করেননি। কিন্তু ফেসবুকে নিজের তথ্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে গোপন সেটিং সম্পর্কে জানা জরুরি।
এজন্য প্রথমেই নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে হবে। এরপর ওপরে ডান দিকে অ্যাকাউন্ট মেন্যুতে ক্লিক করে প্রাইভেসি সেটিংয়ে আবার ক্লিক করতে হবে। প্রাইভেসি সেটিং পেজটি এলে সেটিং টেবিল থেকে কাস্টমাইজ সেটিংয়ে ক্লিক করতে হবে। এখন নির্ধারণ করুন, বন্ধু, বন্ধুর বন্ধু অথবা সবার সঙ্গে কী কী এবং কোন কোন তথ্য আপনি শেয়ার করতে চান অথবা চান না।
এখানেই শেষ নয়। এরপর ভিউ সেটিংয়ে ক্লিক করুন। এখন দেখতে পাবেন অন্যরা আপনার ফেসবুকের পেজটি কেমন দেখতে পাবেন। এভাবে নিজের কোন ধরনের তথ্য আপনি শেয়ার করতে চান, তা সহজেই নির্ধারণ করতে পারবেন।
দুই. কী তথ্য পোস্ট করছেন তা ভালোভাবে দেখা
ফেসবুকে আপনি ইচ্ছেমত মনের কথা, কবিতা-গল্প-গানের লাইন ও তথ্য পোস্ট করতে পারেন। পোস্টের লেখা দেখতে পাবে আপনার ফেসবুক বন্ধুরা। আপনি হতে পারেন যে কোনো মানুষের বন্ধু। যাকে হয়তো কখনও চোখে দেখেননি, এমন মানুষেরও। ডিজিটাল যুগে এ ধরনের অনেক কিছুই সম্ভব। তবে কিছু বিষয় থাকে একান্তই গোপনীয়। তাই আপনি কী তথ্য পোস্ট করছেন, সেটা ভালোভাবে দেখে তারপর পোস্ট করা উচিত। তাই নিজের তথ্যের নিরাপত্তার প্রথম বিষয় হচ্ছে কী তথ্য পোস্ট করছি, সেটা ভালোভাবে ভেবে-চিন্তে পোস্ট করা।
তিন. তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন নিয়ন্ত্রণে রাখা
বিশ্বব্যাপী ফেসবুকের পাশাপাশি আরও বেশকিছু সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট রয়েছে। এসব ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন প্রদানের সুযোগ রয়েছে। এ ধরনের ওয়েবসাইট থেকে অনেক সময় আপনার ফেসবুক পেজে অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহারের অনুরোধ আসে। ফেসবুকের পাশাপাশি অন্য কোনো ওয়েবসাইট থেকে এ ধরনের অনুরোধ এলে ভালোভাবে না জেনে তা গ্রহণ করা ঠিক নয়। ওই অ্যাপ্লিকেশনের কারণে আপনি যতবার বা যতক্ষণ অনলাইনে থাকেন, তার চেয়েও বেশি সময় দেখাতে পারে। এমনকি আপনার ফেসবুক পেজেও তারা প্রবেশ করতে পারে। যদি তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন ব্যবহার করতে চান, তাহলে আপনার ফেসবুক প্রাইভেসি সেটিংয়ের এডিট সেটিংয়ে ক্লিক করুন। এরপর কোন কোন অ্যাপ্লিকেশন ও ওয়েবসাইট আপনি গ্রহণ করবেন, সেটা নির্ধারণ করুন। এর ফলে ওই সুনির্দিষ্ট বিষয়গুলোই আপনার পেজে দেখা যাবে।
চার. নিয়মিত তথ্য কাটছাঁট করা
অনেকেই আপনাকে বন্ধু হওয়ার অনুরোধ পাঠাতে পারে। আপনি সেগুলো গ্রহণও করতে পারেন। কিন্তু যদি কেউ আপনাকে বিভিন্নভাবে বার্তা বা তথ্য দিয়ে বিরক্ত করতে থাকে কিংবা অপ্রয়োজনীয় তথ্য পাঠাতে থাকে; তখন ওই বন্ধুকে তালিকা থেকে বাদ দেয়াই ভালো। তা ছাড়া মাঝেমধ্যে বন্ধুদের তালিকা হালনাগাদ করাও ভালো। এভাবে কাউকে বাদ দিলে এজন্য ফেসবুক থেকে কোনো ধরনের বার্তা বা সতর্কতা আপনাকে পাঠাবে না। তাছাড়া অপ্রয়োজনীয় নিজের অনেক তথ্যও বাদ দেয়া বা মুছে ফেলা যেতে পারে। মোট কথা, নিয়মিত নিজের পেজের তথ্য কাটছাঁট করা ভালো। নিজের বার্তা, বন্ধুর অনুরোধসহ অন্যান্য তথ্য নিয়মিত কাটছাঁট করলে তথ্যের নিয়ন্ত্রণ নিজের কাছেই থাকে।
পাঁচ. অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় করে
ফেসবুকে অ্যাকাউন্ট খোলার পর কোনো কারণে যদি আর ব্যবহারের ইচ্ছা না থাকে, তবে অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্র্রিয় করাই ভালো। তাহলে নিজের তথ্য হারানো বা অন্যের কাছে পৌঁছানোর আর কোনো আশঙ্কা থাকবে না।
অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্র্রিয় করতে অ্যাকাউন্ট সেটিংয়ে গিয়ে একেবারে নিচের দিকে ‘ডিঅ্যাকটিভেট’ লিঙ্কটি পাওয়া যাবে। এটিতে ক্লিক করলে আপনার অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় হয়ে যাবে। তবে অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্র্রিয় হওয়া মানেই অ্যাকাউন্ট একেবারে হারিয়ে যাওয়া (ডিলিট) নয়। আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট একেবারে মুছে ফেলতে চাইলে তাও করতে পারবেন। স্থায়ীভাবে অ্যাকাউন্ট মুছে ফেলতে অ্যাকাউন্টের মধ্যে হেল্প সেন্টারে ক্লিক করতে হবে। এরপর পার্মানেন্টলি ডিলিট অপশনটিতে ক্লিক করতে হবে। এছাড়া http://on.fb.me/3qsIFP এই লিঙ্কের মাধ্যমেও সরাসরি মুছে ফেলা অপশনে যাওয়া যাবে।
বদলে যাচ্ছে ফেসবুক কাঠামো
বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় কোটি মানুষ ফেসবুকের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করছে। সম্প্রতি ফেসবুকের এই বিপুল জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে একটি চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে। ‘দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক’ নামের এই চলচ্চিত্রটি আমেরিকার বক্স অফিস হিটও করে। তবে এই চলচ্চিত্রটি কিন্তু ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা জুকেরবার্গের জন্য খুব একটা আনন্দ বয়ে আনেনি। বরং তার ইমেজে খানিকটা কালি লাগিয়েছে বক্স অফিস হিট এই সিনেমা। সেখানে জুকেরবার্গকে তুলে ধরা হয়েছে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আর কাটখোট্টা এক তরুণ হিসেবে।
২৬ বছর বয়সী এই তরুণের ওয়েবসাইটে নিয়মিত আনাগোনা থাকে বিশ্বের ৫০ কোটি মানুষের। সেই ফেসবুক নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। এর নাকি নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠিক নেই। বিজ্ঞাপনী মানসিকতা বেশি। মোটের ওপর তথ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা নিয়েও সমস্যা রয়েছে ফেসবুকে। এতসব বিতর্কের আপাত অবসান ঘটানোয় এবার সচেষ্ট ফেসবুক। সম্প্রতি সংস্থাটি অনলাইন নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছে। এখন থেকে কেউ ফেসবুক ছেড়ে চলে যেতে চাইলে, তিনি তার প্রোফাইলের সবকিছু ডাউনলোড করে রাখতে পারবেন কম্পিউটারে। বলাবাহুল্য, এমন সুবিধার কারণে ফেসবুকত্যাগীর সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে জুকেরবার্গ এ বিষয়টিকে আপাতত আমলে নিচ্ছেন না। আরও যে সুবিধা ফেসবুকে যোগ হয়েছে, তা হচ্ছে বন্ধুদের গ্রুুপ তৈরি। এটা আগেও ছিল। তবে সেটা গ্রুপ নয়, লিস্ট। পার্থক্য হচ্ছে গ্রুুপ আকারে বন্ধু আর সহকর্মীদের মধ্যে দেয়াল তোলা যাবে। দেয়াল তোলা যাবে আলাদা ধরনের পরিচিতদের মধ্যেও। আর এমন সব সুবিধাই তো চাইছে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা। ফেসবুকের নতুন এই রূপ দেখে অনেকেই মনে করছেন, তাহলে সিনেমাই কি বদলে দিল ফেসবুক কাঠামো!
বর্তমানে পৃথিবীর প্রায় কোটি মানুষ ফেসবুকের মাধ্যমে সামাজিক যোগাযোগ রক্ষা করছে। সম্প্রতি ফেসবুকের এই বিপুল জনপ্রিয়তাকে পুঁজি করে একটি চলচ্চিত্র তৈরি হয়েছে। ‘দ্য সোশ্যাল নেটওয়ার্ক’ নামের এই চলচ্চিত্রটি আমেরিকার বক্স অফিস হিটও করে। তবে এই চলচ্চিত্রটি কিন্তু ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা জুকেরবার্গের জন্য খুব একটা আনন্দ বয়ে আনেনি। বরং তার ইমেজে খানিকটা কালি লাগিয়েছে বক্স অফিস হিট এই সিনেমা। সেখানে জুকেরবার্গকে তুলে ধরা হয়েছে ঔদ্ধত্যপূর্ণ আর কাটখোট্টা এক তরুণ হিসেবে।
২৬ বছর বয়সী এই তরুণের ওয়েবসাইটে নিয়মিত আনাগোনা থাকে বিশ্বের ৫০ কোটি মানুষের। সেই ফেসবুক নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। এর নাকি নিরাপত্তা ব্যবস্থা ঠিক নেই। বিজ্ঞাপনী মানসিকতা বেশি। মোটের ওপর তথ্যের ওপর নিয়ন্ত্রণ রাখা নিয়েও সমস্যা রয়েছে ফেসবুকে। এতসব বিতর্কের আপাত অবসান ঘটানোয় এবার সচেষ্ট ফেসবুক। সম্প্রতি সংস্থাটি অনলাইন নিরাপত্তা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছে। এখন থেকে কেউ ফেসবুক ছেড়ে চলে যেতে চাইলে, তিনি তার প্রোফাইলের সবকিছু ডাউনলোড করে রাখতে পারবেন কম্পিউটারে। বলাবাহুল্য, এমন সুবিধার কারণে ফেসবুকত্যাগীর সংখ্যা বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে। তবে জুকেরবার্গ এ বিষয়টিকে আপাতত আমলে নিচ্ছেন না। আরও যে সুবিধা ফেসবুকে যোগ হয়েছে, তা হচ্ছে বন্ধুদের গ্রুুপ তৈরি। এটা আগেও ছিল। তবে সেটা গ্রুপ নয়, লিস্ট। পার্থক্য হচ্ছে গ্রুুপ আকারে বন্ধু আর সহকর্মীদের মধ্যে দেয়াল তোলা যাবে। দেয়াল তোলা যাবে আলাদা ধরনের পরিচিতদের মধ্যেও। আর এমন সব সুবিধাই তো চাইছে ফেসবুক ব্যবহারকারীরা। ফেসবুকের নতুন এই রূপ দেখে অনেকেই মনে করছেন, তাহলে সিনেমাই কি বদলে দিল ফেসবুক কাঠামো!
আরও কিছু নতুন সংযোজন
ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তা আরও বাড়ানোর জন্য ্তুওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড সুবিধা চালু করেছে ফেসবুক। ফেসবুক জানিয়েছে, ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অনেকেই অন্যের কম্পিউটার ব্যবহার করে ফেসবুকে লগ-ইন করেন। অনেক কম্পিউটারেই বিভিন্ন ধরনের ‘কি লগার’ সফটওয়্যার ইনস্টল করা থাকে, যেগুলো ব্যবহারকারীর পাসওয়ার্ড স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংরক্ষণ করে রাখে। অনেক সময় ব্রাউজারও পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করে। ফলে পরবর্তী সময়ে অন্য ব্যবহারকারী এসব পাসওয়ার্ড দেখার সুযোগ পায়। এ ঝুঁকি থেকে ব্যবহারকারীদের রক্ষা করতে ‘ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড’ ফিচার চালু করা হয়েছে।
ওয়ান টাইম পাসওয়ার্ড কেবল ২০ মিনিটের জন্য কার্যকর থাকবে। ফলে অন্য কেউ পরবর্তী সময়ে এই পাসওয়ার্ড পেয়ে গেলেও ফেসবুকে লগ-ইন করতে পারবে না। নতুন এ সুবিধা চালুর ফলে ব্যবহারকারীরা নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে যুক্ত ফোন নম্বর থেকে ফেসবুকের অফিশিয়াল নম্বর ৩২৬৬৫ (FBook) G OTP লিখে এসএমএস পাঠালেই ফিরতি এসএমএসে একটি টেম্পোরারি পাসওয়ার্ড পাবেন। এ পাসওয়ার্ডটি দিয়ে যে কোনো কম্পিউটার থেকেই নিশ্চিন্তে লগ-ইন করতে পারবেন। ব্যবহারকারীদের এ টেমপোরারি পাসওয়ার্ড ২০ মিনিটের জন্য কার্যকর থাকবে। তবে বাংলাদেশ থেকে বর্তমানে শুধুমাত্র বাংলালিংক ব্যবহারকারীরাই এ সুবিধাটি পাচ্ছেন।
চালু হলো ‘ফেসবুক প্লেস’
ফেসবুকে ব্যবহারকারীর অবস্থান বন্ধুদের জানাতে ‘ফেসবুক প্লেস’ সুবিধা চালু করেছে ফেসবুক। ব্যবহারকারীরা এ সুবিধার মাধ্যমে তাদের ফেসবুক বন্ধু কোন এলাকায় অবস্থান করছেন, তা জানতে পারবেন। প্রাথমিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ফেসবুক ব্যবহারকারীরা এই সুবিধা পাবেন। বুধবার যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় সুবিধাটি উদ্বোধন করেন ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকেরবার্গ। তিনি বলেন, ফেসবুক ব্যবহারকারীরা নিজস্ব জিপিএস বা স্যাটেলাইট পজিশনিং ট্র্যাকিংনির্ভর স্মার্টফোন ব্যবহার করলে তাদের সর্বশেষ অবস্থানের তথ্য বন্ধুরা জানতে পারবেন। ব্যবহারকারী রেস্টুরেন্ট বা বার, যেখানেই থাকুন, মুহূর্তেই তা জানতে পারবেন বন্ধুরা, যা সামাজিক যোগাযোগকে আরও প্রাণবন্ত করবে।
এরই মধ্যে ফেসবুক প্লেস সুবিধাসংবলিত ফিচার নিয়ে আইফোনের জন্য একটি অ্যাপ্লিকেশন বাজারে ছেড়েছে ফেসবুক। অন্য ব্র্যান্ডের স্মার্টফোন ব্যবহারকারীরাও জিও লোকেশন এবং এইচটিএমএল ফাইভ প্রযুক্তির মাধ্যমে মোবাইল ব্রাউজার থেকে এ সুবিধা পাবেন।
No comments:
Post a Comment